এসইও কিওয়ার্ড কি ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড নিয়ে বিস্তারিত

 
হুয়াট ইজ কিওয়ার্ড। কি ওয়ার্ড কি গুগলে যদি আমরা আসি সার্চ বারটি রয়েছে এই সার্চ বার বা সার্চ বক্সে যে বিষয় লিখে সার্চ করি সেটিই হচ্ছে কিওয়ার্ড। গুগলে সার্চ বার সার্চ বক্সে ফ্যান লিখে সার্চ দিলে ফ্যান কথাটাই কিওয়ার্ড। কোন বিশেষ সম্পর্কের জানতে বা বিশেষ কিছু কিনতে সে বিষয়ে লিখে সার্চ করি সেটাকে কিওয়ার্ড বলা হয়। 


এসইও কিওয়ার্ড কি ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড নিয়ে বিস্তারিত

পোস্ট সুচিপত্রঃ 

এসইও জিনিসটা কি ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড

এসইও জিনিসটা কি।এসি ও বইয়ের ভাষায় জানতে হয় তাহলে আমরা সবাই জানি এসইও হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। আমরা সহজ ভাষায় বলি তাহলে এসিও হলো একটা প্রক্রিয়া বা প্রসেস যার মাধ্যমে গুগলের ফাস্ট পেজে একটা ওয়েবসাইট র‍্যাঙ্ক করে। দেখুন আমরা যদি গুগলকে জিজ্ঞেস করি হোয়াট ইস এসইও এটা লিখে আমরা সার্চ করি।


এসইও কিওয়ার্ড কি ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড নিয়ে বিস্তারিত


এবং এখান থেকে আমরা নিচের দিকে যায়। তাহলে একটা আর্টিকেল দেখতে পাই এখানে ক্লিক করি, তাহলে আমরা দেখতে পাব গুগল আমাদেরকে একটা answer দিয়ে দিবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।

আরও পরুনঃ এসইও কিওয়ার্ড কি? এসইও Avence Research কিওয়ার্ড নিয়ে বিস্তারিত 

এসইও এর ফুল মিনিং হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। সহজ ভাষায় এসিও হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইট টাকে গুগল অথবা অন্যান্য সার্চটাকে সার্চ ইঞ্জিনে রেংকিং এ নিয়ে আসার একটা প্রসেস।

এসইও ডিমান্ড মার্কেট প্লেসে কেমন রয়েছে। অর্থাৎ মানুষজন মার্কেট প্লেসে কাজ করে কোন প্রকার আর্নিং করতে পারছে কিনা। চলুন আমরা একটা মার্কেট প্লেসে ভিজিট করি, আমরা গুগলে আপওয়ার্ক ওয়েবসাইটে লিখে সার্চ করে এবং ক্লিক করার পর ট্যালেন্ট সিলেট রাখবো।


এসইও কিওয়ার্ড কি ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড নিয়ে বিস্তারিত


ট্যালেন্ট সিলেট রেখে এসিও লিখে সার্চ করব। যেহেতু আমরা একটা কাজ শিখব সেই কাজটা শেখার পূর্বে এটা মার্কেট প্লেসের ডিমান্ড কেমন রয়েছে, এ ধরনের কাজ পাওয়া যায় কিনা। এটা আমাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে।

১।হুয়াট ইজ এসইও 

২।হুয়াই এ বায়ার ডু এসইও 

৩।হুয়াট ইজ সার্চ ইঞ্জিন 

৪।হুয়াট ইজ সার্চ বক্স

৫।হুয়াট ইজ কিওয়াড

৬।হুয়াট ইজ ট্রাফিক

৭।ফর হুয়াট এ ওয়েব সাইট র‌্যাঙক

৮।টাইপস ওফ এসইও 

৯।হুয়াট ইজ অন পেজ এসইও 

১০।হুয়াট ইজ অফ পেজ এসইও 

১১।হুয়াট ইজ  টেকনিক্যাল এসইও

কিন্তু সবচাইতে মোস্ট  ডিফিকাল্ট সেটা হচ্ছে গুগলে ওনার ওয়েবসাইট টাকে রেংকিং এ নিয়ে আসা। এখন এই যে বরটা কেন চাইবে তার ওয়েবসাইট টা কে রেংকিংয়ে নিয়ে আসার জন্য। দেখুন সে যখন একটা বিজনেস শুরু করবে তখন সে চাইবে তার প্রোডাক্টগুলো বেশি বেশি সেল হয়।

যখন একজন বায়ার তার ওয়েবসাইটটাকে গুগলে ফাস্ট রেংকিং এ নিয়ে আসতে পারে তখন কিন্তু তার সেলস অনেক পরিমানে বেড়ে যায়। যার কারণে প্রত্যেকটা বায়ার হচ্ছে এসিও র এর প্রতি মনোনিবেশ করে। এবং বর্তমানে গুগলে টপ পেইজে সাহায্য রেজাল্টে আসা খুবই ডিফিকাল্ট ব্যাপার গুগল কিন্তু প্রতিনিয়তই অ্যালগরিদম চেঞ্জ করে থাকে।

যার কারণে এটা ওয়েবসাইট টাকে টপ পেজে নিয়ে আসা অত্যন্ত ডিফিকাল্ট এই ডিফিকাল্ট কাজটা কিন্তু একজন এসইও স্পেশালিস্ট এসইও এক্সপার্ট এর মাধ্যমে করতে হয়। বিধায় মার্কেটপ্লেসে এসইও ডিমান্ড কিন্তু দিন দিন বেড়েই চলেছে।

হুয়াই এ বায়ার ডু এসইও ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড


হুয়াই এ বায়ার ডু এসইও; গুগলে এসে আমরা যদি সার্চ করি ফ্যান আমার কিছু ওয়েবসাইট দেখতে পাবো প্রথম ওয়েবসাইট হলো ওয়ালটন দ্বিতীয় হচ্ছে দারাজের তারপর যে ওয়েবসাইট টি হচ্ছে  ভিশনের কিন্তু উনাদের মতো আরো ওয়েবসাইট রয়েছে। এই যে ওয়েবসাইটগুলো প্রথম আমাদেরকে শো করছে।

এই ভিজিটর গুলো অনেক অনেক পরিমাণে বেশি এদের সেলস ও কিন্তু অন্যদের তুলনায় অনেক পরিমাণ বেশি। যদিও আমরা বাংলাদেশিরা অনলাইনে কেনাকাটায় তেমন অভ্যস্ত না। কিন্তু বিদেশে প্রায় ৯০% মানুষ হচ্ছে অনলাইন থেকে কেনাকাটা অভ্যস্ত। উনারা উনাদের একটা জিনিস প্রয়োজন হলে উনারা google এ সার্চ করে সার্চ করার পরে প্রথম যে ওয়েবসাইটটা আসে সে ওয়েবসাইট টা এখানে ভিজিট করে।

ভিজিট করার পর এখান থেকে প্রোডাক্টগুলো উনারা দেখে রিভিউ রেটিং দেখে পছন্দ হলে উনারা অনলাইনে অর্ডার করে। এবং পরবর্তীতে কোম্পানির সেই অর্ডার ঠিকানা অনুযায়ী প্রোডাক্ট পাঠিয়ে দেয়।

হোয়াট ইজ সার্চ ইঞ্জিন কি  ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড 


হোয়াট ইজ সার্চ ইঞ্জিন কি। কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করবেন, সহজ ভাষায় বলেই কোন মানুষ জন সেটিকে সার্চ করে তাকে সার্চ ইঞ্জিন বলে। যেমন google, ইয়াহু, বিঙ্ক এই সমস্ত আরো অনেক ধরনের সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে।

তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় বা সবচেয়ে ফেমাস সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে গুগল। আমরা যদি google এ আসি google এ একটি এন্টার পেজ তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম যে সার্চ ইঞ্জিন এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে মানুষ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে জানতে অথবা কিনতে সার্চ করে।

সার্চ ইঞ্জিনের মানুষ দুইটা কারণে আসে। একটি হচ্ছে হয় কোন কিছু জানতে আসে অথবা কোন কিছু কিনতে আসে। এই দুইটি কারণে মূলত সার্চ ইঞ্জিনে মানুষ এসে থাকে।

হোয়াট ইজ সার্চ বক্স

হোয়াট ইজ সার্চ বক্স সার্চ বক্স জিনিসটি কি। গুগলে আমরা আসলাম গুগলে একটি বক্স দেখতে পাই যতবার দেখতে পাই এইটিকে মূলত চার্জ বক্স বলা হয়। প্রত্যেকটি সার্চ ইঞ্জিনে গেলে আমরা হচ্ছে সাহায্য বার দেখতে পাবেন। এই সার্চ বক্সে মানুষ তার প্রয়োজনীয় বিষয় লিখে সার্চ করে থাকে। তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম যে, সার্চ ইঞ্জিন সার্চ বক্স কি।

হোয়াট ইজ কিওয়ার্ড। কি ওয়ার্ড কি গুগলে যদি আমরা আসি সার্চ বারটি রয়েছে এই সার্চ বার বা সার্চ বক্সে যে বিষয় লিখে সার্চ করি সেটিই হচ্ছে কিওয়ার্ড। গুগলে সার্চ বার সার্চ বক্সে ফ্যান লিখে সার্চ দিলে ফ্যান কথাটাই কিওয়ার্ড। কোন বিশেষ সম্পর্কের জানতে বা বিশেষ কিছু কিনতে সে বিষয়ে লিখে সার্চ করি সেটাকে কিওয়ার্ড বলা হয়।

হোয়াট ইজ ট্রাফিক  ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড 


হোয়াট ইজ ট্রাফিক। ট্রাফিক কথাটি পদে পদে লাগবে আপনি যখন এসইও এর কাজ করতে যাবেন তখন এই ট্রাফিক কথাটি খুব বেশি শুনবেন। ট্রাফিক জিনিসটি কি বায়ার এসে বলবে আমার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক নেই। আপনি ট্রাফিক টা বাড়িয়ে দিন। কিভাবে কি করলে ট্রাফিক টা বাড়বে। আপনি ট্রাফিক সম্পর্কে না বুঝেন বা না জানেন তখন বায়ারকে এভাবে বুঝাতে পারবেন না।

বা আপনি নিজেও এসি বা কাজটি করতে পারবেন না। আমরা যে ওয়েবসাইটে বিভিন্ন কিওয়ার্ড লিখে সার্চ দেই এই কিওয়ার্ড গুলো মূলত ট্রাফিক রাইস সার্চ করে। সাপোজ কারো যদি রেডমি নোট ১২ প্রয়োজন হয়। সে কি করতে redmi note 12 google এ সার্চ করবে। কাজ করার পর এই ওয়েবসাইট গুলো ভিজিট করবে সে হচ্ছে একজন ট্রাফিক। মানুষ প্রয়োজনে গুগলে সার্চ করে বিভিন্ন ওয়েবসাইট গুলো ভিজিট করে তাদেরকে মূলত ট্রাফিক বলা হয়।

আরো সহজভাবে বলা যায়, ওয়েবসাইটের প্রত্যেকটি মানুষ এক একটা ওয়েবসাইটের ট্রাফিক এই ওয়েবসাইটে ৫০০ জন ভিজিট করেছে এসইও ভাষায় ৫০০ জনই ট্রাফিক।

ফর হোয়াট এ ওয়েবসাইট র‍্যাঙ্ক ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড


ফর হোয়াট এ ওয়েবসাইট র‍্যাঙ্ক। একটি ওয়েবসাইট কিসের উপর ভিত্তি rank করে। এই বিষয়গুলি জানা খুব জরুরী, আপনারা এসইও বিষয় নিয়ে কাজ করবেন প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে আপনাকে ধারণা থাকতে হবে।

একটি ওয়েবসাইট মূলত কিসের উপর ভিত্তি করে rankকরে। দেখুন আমি যে গুগলে redmi note 12 লিখে সার্চ দিলে আমার সামনে এই সমস্ত ওয়েবসাইট গুলো শো করছে। তার মানে ওয়েবসাইটগুলো গুগলে রেঙ্ক করছে গুগলের ফার্স্ট পেজে আসছে এই কিওয়ার্ড টির ওপর ভিত্তি করে।

এই সমস্ত ওয়েবসাইট গুলো আসছে, তারা যে আর্টিকেলটি লিখেছে এখানে সেই আর্টিকেলের মধ্য রেডমি নোট 12 এই কিওয়ার্ডটি রাখছে বিধায় গুগল এই ওয়েবসাইটটি তুলে ধরেছে। ওয়েবসাইটটি rank করে একটি কি ওয়ার্ড এর ওপর ভিত্তি করে। 

টাইপ অফ এসইও ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড


টাইপ অফ এসইও এর প্রকারভেদ। এসইও সাধারণত তিন প্রকারের হয়ে থাকে।

১। অন পেজ এসইও

২।অফ পেজ এসইও

৩। টেকনিক্যাল এসইও 

 পেজ এসইও ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড


অন পেজ এসি ও কি। অন পেজ এসইও google এ আসি আসার পর আমি যদি লিখি হাউ টু আর্ন মোর মানি ফ্রিল্যান্সিং লিখে এই ওয়েব সাইটটিকে ভিজিট করে তাহলে ওই ওয়েবসাইটটির মধ্যে চলে আসবো এমন এই ওয়েবসাইটটির মধ্য বা ওয়েবসাইটটি ইনসাইটে সে সমস্ত অপটিমাইজেশন গুলো লাগে। সেটি হচ্ছে মূলত অন পেজ এসইও আমি যদি আরও একটু ক্লিয়ার করে বলি। দেখুন এই ওয়েবসাইটে একটি আর্টিকেল দেখতে পাবেন।

আর্টিকেলের হেডলাইন বা হেডিং দেখতে পাচ্ছি, এই হেডিং টিকে আমাদেরকে অপটিমাইজেশন করতে হয়।, তারপর এখানে যে ইমেজ টি দেখতে পাচ্ছি এই ইমেজটিকে অপটিমাইজেশন করতে হয়। আর এখানে ফুল আর্টিকেলটি দেখতে পাচ্ছি এই আর্টিকেলটি হেডলাইনটি ১,২,৩, এইভাবে আমাদের কে অপটিমাইজেশন করতে হয়। একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে বা একটি ওয়েবসাইটের ইনসাইটে যে সমস্ত এসইও করা লাগে সেটি হচ্ছে মূলত অন পেজ এসইও।

অফ পেজ এসইও ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড


অফ পেজ এসইও; একটি ওয়েবসাইটের বাহিরে যে সমস্ত অপটিমাইজেশন করা লাগে সেটি হচ্ছে মূলত অফ পেজ এসইও। আরো সহজ ভাষায় বলা যায়, আপনার ওয়েবসাইটের বাহিরে এনাদার ওয়েবসাইটে বা কোন একটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে আপনার ওয়েবসাইটের মার্কেটিং করেন ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করেন ওয়েবসাইটের ব্যাক লিংক ক্রিয়েট করেন তাহলে সেটি হচ্ছে অপ পেজ এসিও।

রিলিভেন কিওয়ার্ড কি  ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড 


রিলিভেন কিওয়ার্ড কি;টেকনিক্যাল এসইও একটি ওয়েব সাইটের টেকনিক্যাল কিছু জিনিস রয়েছে। একটি ওয়েব সাইটের পেজে ক্রিয়েট করি পেজটি যদি ওপেন না হয়।বা অন্য কোন একটি পেজ যদি ক্লিক করি তাহলে পেজটি লোডিং লোডিং নিতে থাকে। বা ওপেন হতে দেরি হয় তাহলে বুঝতে হবে।

এই ওয়েব সাইটির টেকনিক্যাল কিছু সমস্যা রয়েছে।এই টেকনিক্যাল সমস্যা গুলো ফাইনড আউট করে সে টেকনিক্যাল সমস্যা গুলো অফটিমাইজ করাই হলো মুলত টেকনিক্যাল এসইও।এই টেকনিক্যাল এসইও কিন্তু অনপেজ এসইও এর মতোই করতে হয়।

তারপর upwork লিখে সার্চ করি এরপর জব সিলেকট করে দেখা যায় যে, ৪,৯,৫৭ টি সার্ভিস রয়েছে। চলুন এবার কিওয়ার্ড রিসার্চ নিয়ে আলোচনা করি। বা এর একটি নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট বাইয়ার এসপিসিফিক একটি কিওয়ার্ড নিয়ে আপনাকে বলবে যে, এই কিওয়ার্ড টি নিয়ে রিসার্চ করবেন।

আমরা জানি যে একটি কিওয়ার্ড একটি ওয়েবসাইটের জন্য একটি কিওয়ার্ড ভিত্তি করে rankকরে। বায়ার একটি নতুন ওয়েবসাইট খুলেছে, ধরুন বায়ার একটি টি-শার্ট বিক্রি করবে। এখন সাপোস সে আপনাকে বলল কিছু টি-শার্ট নিয়ে কিওয়ার্ড রিসার্চ করে দেন যাতে করে আমি কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করলে গুগলে আমার ওয়েবসাইটটি rank করে। 

এই যে কি ওয়ার্ডটি রিসার্চ করব কীওয়ার্ড রিসার্চ এর জন্য মূলত আমাদেরকে পাঁচটি বিষয়ে মাথায় রাখতে হবে। আমরা যখন keyword রিসার্চ করব তখন প্রথমত আমরা মাথায় রাখবো যে,কীওয়ার্ড বায়ের জন্য রিসার্চ করছি সেটি কি রিলিভেন কিওয়ার্ড কিনা।

রিলিভেন কিওয়ার্ড কিবায়ার যখন নির্দিষ্ট একটি কিওয়ার্ড দিয়ে দিবে বা প্রোডাক্ট দিয়ে দিবে আপনাকে তার কি ওয়ার্ডের সাথে বা প্রোডাক্ট এর সাথে মিলিয়ে কিওয়ার্ড রিচার্জ করতে হবে। আরো সহজভাবে যদি বলা যায়, আপনি বায়ারের জন্য যে কিওয়ার্ড টি রিসার্চ করবেন সে কিওয়ার্ডে অবশ্যই বায়ারের প্রোডাক্ট এর সাথে প্রাসঙ্গিক হতে হবে। 

লোকেশন বেস্ট রেজাল্ট ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড 


লোকেশন বেস্ট রেজাল্ট। বাজার যে লোকেশনে বিজনেস করবে তাকে কিন্তু সেই লোকেশন অনুযায়ী কি ওয়ার্ডের রিসার্চ করতে হবে। এখন বায়ার যদি ইউকে তে বিজনেস করতে চাই আপনি যদি ইউএস এর ডাটা দেন তাহলে সে কোন প্রকার ভালো রেজাল্ট পাবেনা। 

সার্চ ভলিয়ম। সার্চ ভলিউম কি google এ একটি টি-শার্ট নিয়ে সার্চ অর্থাৎ একটি কিওয়ার্ড বায়ার কাজ করবে যে কিওয়ার্ড মানুষজন গুগলের প্রতি মাসে কতবার সার্চ করে এটাই বলা হয় সার্চ ভলিউম।

লো কমপিটিটিভ কি ওয়ার্ড ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড  


লো কমপিটিটিভ কি ওয়ার্ড। লো কম্পিটিটিভ কিওয়ার্ড টি সিলেকট করতে হবে। দেখুন আপনার বায়ারের জন্য কিওয়ার্ড নিয়ে রিসার্চ করতেছেন।আপনার বায়ারের মত ইউকে বা usa তে আরো অনেক বায়ার টি সার্চ নিয়ে কাজ করতেছেন।

আপনার বায়ারের মতো ইউকে বা ইউএসএ তে আরো অনেক বায়ার  নিয়ে কাজ করতেছে। আমাদের বাংলাদেশে টি-শার্ট নিয়ে আড়ং ও দারাজ ইজি গুগলে rank করে নিয়েছে। এখন নতুন একজন বায়ার নতুন মানুষ যদি টি-শার্ট নিয়ে বিজনেস শুরু করতে চাই বা গুগলের টপ পেজে আসতে চাই তাহলে কিন্তু বিট করতে হবে।

 বা ভিনেক কিওয়ার্ড কে লং টেল কি ওয়ার্ড টেল বলা হয়। ওয়েব সাইটে গুগলের রেংক করাতে হলে সব সময় লং টেল কিবোর্ড নিয়ে কাজ করতে হয়। এবং google এ সার্চ ভলিউম কম থাকে ভিনেক কিওয়ার্ড রিসার্চ করব।

টুলসঃ১১ টি এসইও কিওয়ার্ড 


pdgfটুলসঃ ওয়েবসাইটটি রেংক করানোর জন্য টুলস ব্যবহার করতে হবে এই পাঁচটি টুলস যেমনঃ

1.|Google Trends. (ফ্রী টুলস/কালার লাল)

2.Ahrefs...............(পেড টুলস/কালার সবুজ)

3.SEMrush...........(পেড টুলস/কালার সবুজ)

4.Keyword Suggest (ফ্রি টুলস/কালার লাল)

5.Ubber Suggest.....(ফ্রি টুলস/কলার লাল)

ওয়েব সাইটটি rank করার জন্য এই পাঁচটি টুলস ওয়েবসাইটটিকে রাঙ্ক করাতে সাহায্য করবে। এবং ওয়েবসাইটটি রেংক করার জন্য একটি টুলস বা ডাটা উপর নির্ভর করা সম্ভব নয়। বেশ বেশ কয়েকটি টুলস ব্যবহার করে ওয়েবসাইটটি বা ডাটা কম্বিনেশন করে ওয়েবসাইটটি রিসার্চ করব। টুলস প্রধানত দুই প্রকার হয়ে থাকে যেমনঃ

১। পেড টুলস, 

২। ফ্রী টুল্‌স, 

নতুন বায়ারের জন্য একটি ওয়েবসাইটকে rank করানোর জন্য ফ্রি টুলস ব্যবহার করতে সাহায্য করবে এবং পরে পেড টুলস ব্যবহার করা সহজ হবে।

এসইও ওয়েবসাইটকে রেংকিংয়ে নিয়ে আসার জন্য আরো বিষয় নিয়ে আপনাদের মতামত কমান্ড করে জানাবেন।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

rhblogger নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url